Posts

FIRST AID - BASIC TIPS AND HOME REMEDIES

Image
FIRST  AID TIPS  IN  EMERGENCY  Accidents can occur anytime and anywhere. With some care, they can be prevented. In case an accident does happen, you can be of help if you know Basic First Aid. Read each of the following carefully. You will be able to give vital first aid if needed. Remember always to seek help from an adult IMMEDIATELY. 1. RESPIRATION : If it is failing, give artificial respiration - MOUTH to MOUTH or MOUTH to NOSE. 2. BLEEDING : Arrest the bleeding and protect the wound. Apply direct or indirect pressure. Cover with a dressing., apply a pad and firm bandage. Elevate. Keep at rest. 3. FRACTURES : IMMOBILISE it with a well padded stiff support reaching the joints on either side. Apply bandages on either side of the site and at the joints on either side, support. 4. BURNS AND SCALDS : A burn is caused by dry heat and a scald by moist heat like steam, very hot water or oil. IMMEDIATELY cool the area with cold water - for 15 minutes till pain subsides. DO NOT

SCOPE/CAREER IN DIGITAL MARKETING AND TRAINING FROM CIT

Image
After 2nd term of Mr. Narendra Modi Govt, they focused more and more to digitalization every segment. Which provoke the requirement of huge number of Digital marketing professionals in everyday. The main slogan is 'DIGITAL INDIA'. This Digital Marketing segment is growing day by day and creating a huge scope for the expert and professionals who knows the perfect utilization of various Digital Marketing platform. From Company Registration to GST, accounting to banking transactions - everything is now Digital. Marketing is also preferred choice when it appears in Digital platform. Presently we all are going with Economic slowdown this year. Maximum industry sector became under tremendous threat due to this slowdown- like Real estate and Car manufacturing industry. Govt. is also trying to find out the suitable remedies to overcome this situation. Engineers, IT Professionals, architects and various skilled persons are hanging on narrow thread looking towards their future. Bu

ACIDITY AND CONSTIPATION- EASY HOME REMEDIES অম্লপিত্ত ও কোষ্ঠকাঠিন্যের ঘরোয়া আয়ুর্বেদিক সমাধান

Image
সব হারিয়ে বাঙালির আজ একটাই সম্বল খেলে পরেই বুকে ব্যাথা গ্যাস আর অম্বল আজ কাল অধিকাংশ মানুষই কম বেশি এসিডিটি বা অম্বলের সমস্যায় ভোগেন। এর মূল কারণ আমাদের ভুল খাদ্যাভ্যাস ও আধুনিক জীবনশৈলী। খুব বেশি মশলাদার খাবার, অম্লপ্রধান চটপটে টক এবং অপাচ্য,খাদ্য পদার্থের বেশি মাত্রায় খাওয়ার  ফলেও অম্বলের সমস্যা বেড়ে যায়। অম্বলের উপসর্গে পেট,বুক ও গলায় জ্বালা করে,টক ঢেঁকুর ওঠে এবং তার সাথে সাথে গলায় টক ও ঝাঁজালো জলও চলে আসতে পারে। এই অম্লপিত্ত এবং বদহজম সমস্যাকে প্রাকৃতিক ও আয়ুর্বেদিক উপায়ে দূর করা যেতে পারে। সেরকম কিছু সরল উপায় এখানে আলোচনা করা হলো: অম্লপিত্তের অবস্থায় সকালবেলায় দুটো পাকা কলা খেয়ে এক কাপ দুধ খেলে অম্লপিত্ত অল্পদিনের মধ্যেই কমে যায়।  খাবার পরে পরেই দুধের মধ্যে বড়ো দু-চামচ ইসবগুল গুলে খেলে এবং মুসাম্ভীর রসে  সামান্য একটু ভাজা জিরে গুঁড়ো এবং সন্ধব লবণ মিশিয়ে পান করলে অম্লপিত্ত সমস্যায় খুব উপকার হয়।  আদা এবং ধনে সমান মাত্রায় মিশিয়ে খেলেও অম্লনাশ হয় অথবা আদার রসে পুদিনার রস সমপরিমাণ মিশিয়ে দিনে দু-তিনবার সেবন করতে পারেন।  আদার রস আর মধু সমপরিমাণ মিশিয়ে সকাল সন্ধ্যা চে

শিশুদের কৃমির সমস্যা - কিছু ভুল ধারণা \জানুন সঠিক সমাধান। WORM PROBLEM IN CHILDCARE

Image
কমবেশি কৃমির উপদ্রব প্রায় সব বাচ্চারই হয়। কৃমি একটি কেঁচোজাতীয় পরাশ্রয়ী ( parasite )প্রাণী যা মানুষের দেহে বিশেষ করে অন্ত্রে বাসা বাঁধে ও পুষ্টি আহরণ করে বেঁচে থাকে। তবে বিশেষ কিছু সতর্কতা অবলম্বন করলে এর থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব ও শিশুদের কৃমি আক্রান্ত হওয়া থেকে রক্ষা করা সম্ভব। গুঁড়ো কৃমি : গুঁড়ো কৃমির দ্বারাই শিশুরা সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়।এরা দেখতে সুতোর মতন আর লম্বায় আধ সেন্টিমিটার। এদের কুঁচো কৃমিও বলা হয়। এর উপদ্রবে শিশুর মলদ্বার চুলকোবে ও মলদ্বার ফাঁক করলে দু -চারটে কৃমি কিলবিল করতে দেখা যাবে। অনেক সময় পায়খানার সাথে এই গুঁড়ো কৃমি পড়ে। সাধারণতঃ এই কৃমি রাত্রে মলদ্বারে চুলকায় বেশি। হাত দিয়ে চুলকালে এর ডিমগুলো নখে আটকে থাকে। এবার নখ মুখে দিলে ডিমগুলো পেটে  চলে যায়। পেটে ডিম্ ফুটে বাচ্চা বের হয়। এইভাবে একটি শিশু নিজের কৃমি দ্বারা নিজেই বার বার সংক্রামিত হতে পারে। এছাড়া এই ডিম্ পায়খানার সাথে বা বিছানার চাদরে লেগে থাকতে পারে ও সেখান থেকে অন্যের পেটে চলে যেতে পারে।তাই গুঁড়ো কৃমির উপদ্রব বাড়িতে একজনের হলে অন্য সকলের সংক্রামিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই এই কৃমি নির্মূল করত

উপোস করলে শরীরে কি উপকার হয় জানেন কি ? জেনে নিন আর শুরু করুন এই দুর্গাপুজো থেকেই। Benefit of fasting in Durgapuja.

Image
মানব জীবনে সুস্থ শরীরে দীর্ঘ জীবন লাভের প্রয়াসে উপবাস তত্ব একটা সুগম পথ। আয়ুর্বেদ মতে "লঙ্ঘনং পরমঔষধম" । এর তাৎপর্য,উপবাস সর্বরোগের পরম ঔষধ। সুতরাং আমাদের সুস্থ শরীরে দীর্ঘ জীবন লাভের জন্য উপবাস বিধি একান্ত আবশ্যক।শ্রমের পর যেরকম বিশ্রাম প্রয়োজন সেরকম পরিপাক যন্ত্রেও বিশ্রাম প্রয়োজন  এবং সেটা একমাত্র উপবাসেই সম্ভব।আমাদের পেটের মধ্যে কিরকম অবস্থা তা আমরা কখনো দেখতে পাই না, কিন্তু কল্পনা করুন একটা জায়গায় মাটিতে দীর্ঘদিন জল ঢাললে যেরূপ মাটিতে পচে বজ বজ করে এবং নানারকম জীবাণু জন্মায় সেরকম পেটের ঐ ফুলের মতো নরম জায়গায় দীর্ঘদিন ক্রমাগত খাদ্যরস নিঃসরণের ফলে জায়গাটি বজ বজ করে এবং তাতে নানা প্রকার জীবাণু বাসা বাঁধে এবং এর থেকেই নানা রোগের সৃষ্টি হয়।ভেজা মাটিতে জল ঢালা বন্ধ করে শুকিয়ে নিলে যেমন মাটি জীবাণুমুক্ত হয় তেমনই আমাদের পেটের মধ্যে যদি মাঝে মাঝে খাবার দেওয়া বন্ধ রাখি তাহলে ঐ জায়গাটি শুকিয়ে যায় এবং তা জীবাণুমুক্ত হয়। ফলে নানাপ্রকার রোগের থেকে আমরা নিরাপত্তা পাই। সুতরাং শাস্ত্রমতে আমাদের এই উপবাস বিধি রোগ বিনাশের উৎকৃষ্টতম পন্থা।এইজন্যই মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যেও ধৰ্ম পালনে

মশলার হলুদ খাচ্ছেন- এর উপকার জানেন কি?/benefits of cooking spice haldi

Image
মশলার হলুদ খাচ্ছেন- এর উপকার জানেন কি?           "হলুদ" -  গৃহিণীর রান্নাবান্নার একটি অপরিহার্য মশলা। বিজ্ঞানীরা বিস্তর গবেষণায় দেখেছেন যে নানা রোগ সারাতে ও প্রতিরোধে হলুদ এক অব্যর্থ দাওয়াই। অতীতের দিনে আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা হলুদের নানা অংশ বিশেষ করে পাতা, ফুল বা ছাল -এর নির্যাস চিকিৎসার কাজে ব্যবহার করতেন।বর্তমানে বিজ্ঞানীরা আধুনিক গবেষণার মাধ্যমে লক্ষ্য করেছেন যে এসব নির্যাসে উপকারী ও অপকারী দুধরণের উপাদানই থাকে। তাই আধুনিক বিজ্ঞানীদের মুখ্য উদ্দেশ্য হল উপকারী বা সক্রিয় উপাদানকে আলাদা করে সেই উপাদানগুলোর সঠিক পরিমাণ বা মাত্রা নির্ধারণ করা, যাতে করে কম পরিমানে প্রয়োগ করেও সহজে রোগ সারানো যায়।             বিজ্ঞানীরা আরও লক্ষ্য করেছেন যে হলুদের নির্যাসের বেশিরভাগ অংশটাই সক্রিয় বা উপকারী অর্থাৎ এদের ভেষজ গুন নিঃসন্দেহে অকল্পনীয় আর বাকি অংশের মধ্যে অপকারী উপাদান একেবারেই নগন্য। মূলতঃ সেই অংশের মধ্যে খুব বেশি পরিমানে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা না থাকলেও বিষক্রিয়া বা টক্সিক এফেক্ট প্রায় নেই বললেই চলে।            হলুদ নিয়ে গবেষণায় জানা গেছে হলুদের মূলের নির্যাসের অধিকাংশ অংশটাই এক

Medicine for weight gain, which is safe. /মোটা হওয়ার ওষুধ, কোনটি সঠিক জেনে নিন।

Image
মোটা হওয়ার ওষুধ , কোনটি সঠিক জেনে নিন। অনেকেই রোগা শরীরকে স্বাস্থবান করার জন্য কিংবা ওজন বাড়ানোর জন্য নানারকার ওষুধ খোঁজ করে থাকেন বা খেয়ে থাকেন। চট্জলদি বা রাতারাতি মোটা হওয়ার জন্য কেউ জিমে যান, নানারকম প্রোটিন পাউডার ,ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট নিয়ে থাকেন। কিন্তু কিছু মানুষ নানা প্রকার ক্ষতিকারক ট্যাবলেট বা ওষুধ খেয়ে থাকেন যার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ভয়ানক রকমের খারাপ প্রভাব ফেলে মানুষের শরীরে। অনেকেই এই ওষুধগুলি দীর্ঘদিন যাবৎ ব্যবহার করে চলেছেন কোনও ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কিংবা লোকমুখে ভ্রান্ত প্রচার দ্বারা।এই ধরনের ওষুধগুলি খেলে খুব দ্রুত ফল চোখে পড়ে এবং ব্যবহারকারি নিজে তার দৈহিক পরিবর্তন অনুভব করে।  কারণ এগুলো সবই দ্রুত কার্যকরী স্টেরোয়েড। যার ব্যবহার চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী অন্য কোনো রজার জন্য বিশেষ কার্যকরী। তাই চিকিৎসকরা বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে শর্তসাপেক্ষে খুব কম দিনের জন্য নানা সাবধানতা অবলম্বন করে ব্যবহার  করে থাকেন। কিন্তু সাধারণ মানুষ এইসব স্টেরোয়েড ওষুধ নিজেদের ইচ্ছামতো অনির্দিষ্টকাল ধরে মোটা হওয়া বা ওজন বৃদ্ধির জন্য খেয়ে যান। এইসব স্টেরোয়েড ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া খুব সাংঘাতিক